প্রকাশ: শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ৬:১৫ PM
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতায় সারা পৃথিবীতে মানুষ শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দিয়েছে। দেখা দিয়েছে বিভিন্ন প্রকার রোগ ব্যাধি। মহামারী আকার ধারণ করেছে হৃদপিন্ডের কার্যকারিতা কমে যাওয়া অর্থাৎ হার্ট অ্যাটাক। বিশ্ব সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী প্রতি আট জন ব্যক্তির মধ্যে একজন ব্যক্তি হৃদরোগের ঝুঁকিতে রয়েছে। জাতীয় স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী বাংলাদেশে দিন প্রায় ৮শতাধিক ব্যক্তি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করছে। প্রতি বছরে ৩ লক্ষাদিক ব্যক্তি হার্ট অ্যাটাকে মারা যাচ্ছে। যা এখন মহামারী আকার ধারণ করেছে। হার্ট সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে মাতৃভূমি গ্রুপের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান মাতৃভূমি হার্ট কেয়ার নিয়মিত সভা সেমিনারের আয়োজন করছে। আজ ১৬ সেপ্টেম্বর সকালে টেলিভিশন রিপোর্টার্স ইউনিটি অব বাংলাদেশের সদস্যদের স্বল্প মূল্যে চিকিৎসা সেবা দিতে সংগঠনের সভাপতি সাংবাদিক সালাম মাহমুদ ও মাতৃভূমি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ মাইনউদ্দিন মিয়ার স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মাতৃভূমি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, আমাদের অনেকগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাতৃভূমি হার্ট কেয়ার জনসাধারণের হার্টের চিকিৎসা সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে। সারা বাংলাদেশে নিয়মিত সব আছে সেমিনার আয়োজনের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করার পাশাপাশি গণমাধ্যম কর্মীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য আজকে ট্রাবের সাথে যৌথ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণমাধ্যম কর্মী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সহ সব সময় বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সংবাদ প্রচার করে থাকেন। আশা করি মাতৃভূমি হার্ট কেয়ার কাটা ছেঁড়া ছাড়া প্রাকৃতিক উপায়ে বাইপাস পদ্ধতিতে যে চিকিৎসা করে থাকেন গণমাধ্যমে সাধারণ জনগণের স্বার্থে তা তুলে ধরবেন।
ট্রাবের সভাপতি তার অনুভূতিতে বলেন, সংগঠনের সকল সদস্যের জন্য সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য আজকের এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অত্যন্ত ফলপ্রসু হবে বলে আমি মনে করি। সংগঠনের সকল সদস্য ও তার পরিবারের সদস্যরা মাতৃভূমি হার্ট কেয়ার থেকে স্বল্পমূল্যে চিকিৎসা পাবেন।
দ্বিপাক্ষিক চুক্তি অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মাতৃভূমি গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান এবিএম হানিফ মাস্টার, গ্রুপের উপদেষ্টা ও সবুজ আন্দোলনের চেয়ারম্যান বাপ্পি সরদার, মাতৃভূমি গ্রুপের পরিচালক মহিউদ্দিন মিয়া, মাতৃভূমি হার্ট কেয়ারের সি ই ও ডা. এম এম রহমান, ট্রাবের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ হাফিজ রহমান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা কমরেড হারুন চৌধুরী প্রমূখ।