প্রকাশ: রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৮:১৪ PM
সালথাথানা ওসি সাহেব তার পুলিশ বাহিনীকে কৌশলে কাজে লাগিয়ে সংঘর্ষের সম্ভাবনাকে লন্ডভন্ড করে দিলেন লস হইল কিছু স্বার্থ নেশিদের। ফরিদপুরের সালথায়,উপজেলার যদু নন্দী ইউনিয়ন বল্লবদি ইউনিয়ন সোনাপুর ইউনিয়ন,তিনটি ইউনিয়নের মাঝখানে ফুলবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের বাক বিতন্ডে কে কেন্দ্র করে একপর্যায়ে সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়, এরপর বিষয়টি বড় ধরনের একটি সংঘর্ষের রুপ ধারণ করে এই ঘটনার আগের দিন বেলা ১১ ঘটিকায় ফুলবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় এই ঘটনা ঘটে।
আজ রবিবার ০২/০২/২৫ইং সকালে স্থানীয় কয়েক ইউনিয়নের লোকজন সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে ফুলবাড়িয়া বাজারে ক্রমন্বায়ে আসতে থাকে এবং উদ্দেশ্যপ্রণীত কার্যকলাপ ঘটাবে বলে স্থানীয় লোকজন বলাবলি করে, ঠিক সেই সময় খবর পেয়ে, সালথা থানা পুলিশের চৌকস দল এবং স্বয়ং ওসি সাহেব ও স্থানীয় লোকজন নিয়ে সংঘর্ষের নিরসন করেন।
তাতে বেঁচে যায় কয়েক ইউনিয়নের মানুষ তাদের দোকানপাট লুটপাট ভাঙচুর হওয়ার যে আশঙ্কা ছিল তা থেকে তারা মুক্তি পেল। কোটি কোটি টাকার ক্ষতি থেকে বেঁচে গেলো ফুলবাড়ীয়া বাজার। স্থানীয় বাজার কমিটির সভাপতি মোঃ বিল্লাল মুন্সী বলেন সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব আতাউর রহমান স্যার তার সঙ্গীয় বাহিনীর হস্তক্ষেপে এ যাত্রায় বেঁচে গেল ফুলবাড়িয়া বাজার,এবং সাধারণ মানুষ।
এর কিছুদিন আগে একই ধরনের সংঘর্ষের সৃষ্টি হয় আটঘর ইউনিয়নের গোয়ালপাড়া গ্রামের ঠিক একই কাহিনীতে, সালথা থানার ওসি সাহেব ঠিক একই ভাবে সেই বিশাল সংঘর্ষকে মাত্র আধা ঘন্টার মধ্যে নিয়ন্ত্রণ করলেন যা পূর্বে দেখিনি। তিনি সালথা থানায় যোগদান করেন গত ৩০/৯/২৪ ইং তারিখে।তাহার যোগদানের পর সালথা থানায় বড় ধরনের কোন সহিংস হামলা ও সংঘর্ষের কোন ঘটনা ঘটেনি
বলে জানা গেছে তদন্ত প্রতিবেদনে।
এই ব্যাপারে সালথা থানা ওসি সাহেব , জনাব আতাউর রহমান স্যারকে প্রশ্ন করলে দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন কে বলেন আমি সরকারি চাকরি করি ও কৃতিত্বের সাথে, দায়িত্ব পালন করি, সরকার আমাকে যে দায়িত্ব দিয়েছে আমি তার ব্যতিক্রম করিব না তাতে কেউ আমাকে ভালবাসলেও ভালো না বাসলেও ভালো যে কটি দিন চাকরি করব দায়িত্বের সাথেই চাকরি করে যাব এবং আমার সাথে যারা চাকরি করে তারা সকলে মেধাবী, আর এই কৃতিত্ব শুধু আমার একার নয় আমার সব সহকর্মীর