প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৭:২৯ PM
কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেছেন-ধরলা নদীর ড্রেজিং- এর কাজ চলমান থাকায় নদী ভাঙ্গন হ্রাস পেয়েছে। যার সুফল পেতে শুরু করেছে ধরলা নদীর অববাহিকার চরাঞ্চলের মানুষজন।
আজ (২২ মে) বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টায় বিআইডাব্লিউটিএ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তুলাই এবং পুনর্ভরা নদীর নাব্যতা উন্নয়ন ও পুনরুদ্ধার শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ধরলা নদীর খনন বিষয়ক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। আলোচনা সভায় জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন- ধরলা নদীতে ড্রেজিং- এর মাধ্যমে উত্তোলিত বালু দ্বারা জনকল্যাণমূলক কাজ করার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের হলরুমে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিআইডব্লিউটিএ-এর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো: সাইদুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: মিজানুর রহমান মিজান, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাঈদা পারভীন, কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান, যুগ্ন আহবায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বেবু ও অধ্যাপক হাসিবুর রহমান হাসিব, কুড়িগ্রাম জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা মোঃ নিজাম উদ্দিন, কুড়িগ্রাম পৌরসভার সাবেক মেয়র আবু বক্কর সিদ্দিক, কুড়িগ্রাম জেলা সম্মিলিত শ্রমিক- কর্মচারী ঐক্যজোটের সদস্য সচিব ও কুড়িগ্রাম জেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান, সাংবাদিক সাঈদ আহমেদ বাবু প্রমুখ। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য- ২৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২৩ সালে ৬০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য কুড়িগ্রামের ধারনা নদীর ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করা হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২২.২ কিলোমিটার এবং ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ২৫ কিলোমিটার ড্রেজিংয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। ধরলা নদীর ড্রেজিংয়ের কাজ সমাপ্ত হবে আগামী ২০০৭ সালে।