পুষ্টি সমৃদ্ধিতে শিশুদের আপেল খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আপেল খাওয়ার ক্ষেত্রে শিশুদের কিছু সাবধানতা রয়েছে এবং কিছু নিয়ম মেনে শিশুদের আপেল খাওয়ালে তাদের স্বাস্থ্যের জন্য এটি বেশ উপকারী হতে পারে। আপেলের স্বাস্থ্যগুণের শেষ নেই। মিনারেলস, ফাইবার, ভিটামিনে ভরপুর এই ফল শরীরের যত্ন নেয়। শিশুদের জন্যও আপেল খুব উপকারী। অনেকেই একরত্তি শিশুকে আপেল সেদ্ধ করে খাওয়ান। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যেও আপেল স্বাস্থ্যকর। তবে রোজ একটি করে আপেল কামড়ে না খেয়ে বরং অন্যভাবে খেতে পারেন। কী ভাবে?
জুস
দোকান থেকে প্যাকেটজাত ‘অ্যাপেল জুস’ না খেয়ে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন। বাজারচলতি শরবতে আলাদা করে চিনি মেশানো থাকে। এ ভাবে যদি চিনি রোজ শরীরে প্রবেশ করতে থাকে, তাহলে অল্প দিনেই ওজন বেড়ে যাবে। তাই আপেলের জুস বাড়িতেই তৈরি করে খান। এবং আলাদা করে চিনি মেশাবেন না।
স্মুদি
আম কিংবা স্ট্রবেরি স্মুদি তো খেয়েছেন, কিন্তু আপেল দিয়ে কখনও স্মুদি কি চেখে দেখেছেন? বাদাম, ইয়োগার্ট আর আপেল দিয়ে দুর্দান্ত স্বাদের স্মুদি হতে পারে। তাছাড়া ইয়োগার্ট, বাদামও কম উপকারী নয়। মাঝেমধ্যে আপেলের স্মুদি খেলে শরীর পুষ্টি পাবে।
আপেল প্যানকেক
আপেল দিয়ে প্যানকেকও তৈরি করে নিতে পারেন। সকালের নাস্তায় কী বানাবেন তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হয়। তাছাড়া প্যানকেক সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকরও হতে হবে। সেক্ষেত্রে আপেল প্যানকেক কিন্তু ভালো বিকল্প। আপেল খাওয়াও হল, আবার শরীরও পুষ্টি পেল।