রবিবার ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৪ ভাদ্র ১৪৩১
 
শিরোনাম: বিদায় ২০২৩ স্বাগত ২০২৪        নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতবে ৩ কোটি ৮১ লাখ শিক্ষার্থী        জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে বিএনপির চিঠি        বিএনপির নেতাকর্মীরা এবার নৌকায় ভোট দেবে : তথ্যমন্ত্রী        ড. মঈন খানের সঙ্গে এনডিআই-আইআরআই পর্যবেক্ষক দলের বৈঠক        ‘অসুস্থ’ রিজভীকে খুঁজছে ডিবি, শিগগিরই গ্রেপ্তার        সবার আগে নিউজিল্যান্ড ও কিরিবাতিতে নববর্ষের উল্লাস শুরু       


কপ ২৮ এ বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক অর্জনের প্রত্যাশা
মোতাহার হোসেন
প্রকাশ: বুধবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৩, ৬:৫০ PM

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। তাছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাবে বাংলাদেশে অতিমাত্রায় গরম,অতিবৃষ্টি,বিলম্বিত- প্রলম্বিত বৃষ্টি,শীত প্রভৃতির কারণও এ জন্য দায়ি। এমনি অবস্থায় সংযুক্ত আরব আমিরাতে দুবাইতে আসন্ন  বিশ^ জলবায়ু সম্মেলন (কপ ২৮) বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে দু:খজনক হলেও সত্য বাস্তবে জলবায়ু পরিবর্তন জনিত ক্ষতি বা ঝুঁকি নিরসনে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রত্যক্ষ হয়নি বিগত কপ গুলোতে। বরং এ নিয়ে বিশ^ নের্তৃবৃন্দের ভূমিকায় হতাশ বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহ। অথচ উন্নত বিশ^ অতিমাত্রায় কার্বন নিঃসরণের মাধ্যমে জলবায়ু ঝুঁকি তৈরি করলেও ঝুঁকি নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ নিচ্ছেনা। বরং কার্বন নি:সরন হ্রাস,ক্ষতি নিরসনে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতিও মিথ্যা ফানুসের পরিণত হচ্ছে। প্রায় প্রতি বছর জাতিসংঘের আয়োজনে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অব দা পার্টিস’ ( কপ ) এ বিশে^র শিল্প উন্নত দেশ সমূহের সরকার প্রধানরা এসে কার্বন নি:সরন ১.৫  ডিগ্রী সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সমূহের ক্ষতি পূরণে প্রয়োজনীয় অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে। অন্যান্য বারের মতো এবারও সংযুক্ত আবর আমিরাতের দুবাইতে আগামী ৩০  নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত কপ- ২৮ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এমনি অবস্থায় প্যারিস চূক্তি অনুযায়ী বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার সর্বোচ্চ ১.৫ ডিগ্রিতে সম্ভব হলে তাপ মাত্রা ১,৪ ডিগ্রিতে সীমাবদ্ধ রাখা এবং লস এন্ড ড্যামেজের জন্য পৃথক তহবিল গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারকে জোরালো অবস্থান নেয়ার দাবি অধিকার ভিত্তিক নাগরিক সমাজের। সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে তাঁরা এ দাবি জানান। কপ ২৮ জলবায়ু সম্মেলন: সরকার ও নাগরিক সমাজের অভিমত শীর্ষক সেমিনার যৌথভাবে আয়োজন করে ৩১টি সংগঠন।

সেমিনাওে বলা হয়, এই সম্মেলনে প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নের অগ্রগতি সংগ্রহ ও যাচাই করা হবে, আর এতে সেই চুক্তির অনেক লক্ষ্যমাত্রা পূরণের ব্যর্থতার চিত্র উঠে আসবে।  বৈশি^ক উষ্ণতার লক্ষ্যমাত্র ১.৫ এর ভিতর রাখা এবং জলবায়ু অর্থায়নের লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় ধনী দেশগুলোর সমালোচনা করা হয় সেমিনারে। লস এন্ড ড্যামেজের বিষয়ে একটি ঐকমত্যে পৌঁছতে ব্যর্থ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র এবং তার বন্ধৃ রাষ্ট্রগুলোর সমালোচনা করা হয়। জলবায়ু সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ দলের কাছে সম্মেলনে কয়েক বিষয়ে কিছু সুপারিশ করেন। তা হলো: ১) কার্বন উৎগীরণকারী বড় দেশগুলোকে ২০৫০ সালের মধ্যে শূন্য উদগীরনের লক্ষ্য নিয়ে তাদের জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা পুননির্ধারণ করতে হবে, ২) একটি স্বতন্ত্র লস এন্ড ড্যামেজ তহবিল  গঠন করা, ৩) জলবায়ু অর্থায়নের একটি নতুন ব্যবস্থা যা হবে অনুদান নির্ভর, ঋণ নির্ভর নয় এবং অতি বিপদাপন্ন দেশগুলোকে রক্ষায় বিশেষ সহায়তা দিতে হবে। 
সেমিনারে প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশেষ দূত সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ইউএনএফসিসিসি’র বর্তমান প্রক্রিয়ার বেশ কয়েকটি ঘাটতির কথা উল্লেখ করে বলেন, কোথাও  কোন বিষয়ে কোন একটি  দেশ সম্মতি না দিলে  সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না। এ প্রক্রিয়া সংস্কারের সুপারিশ তার। কারণ বিদ্যমান পরিস্থিতি বিশ্বকে একটি গভীর সংকটের দিকে নিয়ে যাচ্ছে এবং অর্জিত সাফল্য হ্রাস করছে। তিনি বলেন, তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ ডিগ্রিতে রাখার লক্ষ্য পূরণের সাম্প্রতিক অবস্থার উপর বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে তথ্য সংগ্রহ খুব জরুরি।  সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার বৈশ্বিক জলবায়ু আলোচনাকে বিশাল লক্ষ্য পূরণের ক্ষেত্রে সীমিত অর্জনসমৃদ্ধ একটি ডুবন্ত জাহাজ হিসেবে উল্লেখ করেন। এর মূল কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এই সম্মেলনে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলোতে খুব দায়সারা ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। আমাদের এমন সিদ্ধান্ত নিতে হবে যা সবাই গ্রহণ করবে। 

 মনে রাখা উচিত কার্বন নির্গমন হ্রাসকে সামনে রেখেই আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক বিকল্পগুলির উপর ভিত্তি করে জাতীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি জলবায়ু তহবিলের নামে অনেক ঋণ আসছে, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য ঋণের ফাঁদ তৈরি করছে। এমনি অস্থায় জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করে কার্বন নির্গমনকারী বড় দেশগুলোর বিরুদ্ধে জলবায়ু কূটনৈতিক লড়াইয়ের বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে জন্য একটি কাঠামোগত আইনী ব্যবস্থা দরকার। কারণ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সঙ্কট থেকে বাংলাদেশসহ বিশ্বকে বাঁচাতে এবং বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখতে ২০২৫ সালের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানীভিত্তিক শক্তিতে বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে।  সম্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত জলবায়ু বিষয়ক আসন্ন বৈশ্বিক সম্মেলন কনফারেন্স অব পার্টিস ২৮ তে বাংলাদেশের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির সম্ভাবনা নিয়ে অক্সফ্যাম ইন বাংলাদেশ দুদিন ব্যাপী ‘মাল্টি স্টেকহোল্ডার কপ২৮ প্রস্তুতি কর্মশালার আয়োজন করে।  সেখানেও নানা সুপরিশ ওঠে আসে।  তাতে বলা হয়, ‘ফসিল ফুয়েল ফেজ আউট করে পৃথিবীর বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ ডিগ্রির মধ্যে রাখতে হলে জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার বাতিল করতে হবে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানীভিত্তিক শক্তিতে বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। এ নিয়ে যদি ঐক্যমত হতে পার তাহলে আমাদের জলবায়ু অভিযোজনের উপর বিশাল প্রভাব পড়বে। ইতোমধ্যে ১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৈশ্বিক তাপমাত্রাতে জলবায়ুজনিত কী প্রভাব পড়ছে  তা ভাবতে হবে।’ ‘প্রতি বছরই আমাদের অভিযোজন খরচ বাড়ছে। গত বছর ৩.৪ মিলিয়ন ডলার নিজেদের থেকে দেয়া হচ্ছে। এবং এই খরচ প্রতি বছর বাড়ছে। এছাড়া জলবায়ু তহবিলে ১০০ বিলিয়ন ডলারের কথা বলা হয়েছে, যেগুলো বাংলাদেশসহ অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো পাবে। কিন্তু এই সংখ্যাটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক, এটাকে বিজ্ঞান সম্মত ভাবে নির্ধারণ করা জরুরি।’

জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশনের আবাসিক সমন্বয়কারি গোয়েন লুইস বলেন,‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার জন্য বিদ্যমান যে বরাদ্দ রয়েছে, বাংলাদেশের তা অপেক্ষা অনেক বেশি অর্থায়ন প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এর সাথে খাপ খাওয়ানো ও ক্ষতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। অবশ্য উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে জীবন ও জীবিকার সুরক্ষার লক্ষ্যে এবং এই কাঠামো প্রণয়ন করা ও একে কার্যপোযোগী করার ক্ষেত্রে জলবায়ু সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলায় বিদ্যমান বিভিন্ন সম্পদ কাজে লাগানোর পাশাপাশি আরো ভালোভাবে খাপ খাওয়াতে সরকারকে সহায়তার জন্য সম্মিলিত ভাবে কাজ করতে হবে।
জলবায়ু বিশেষজ্ঞদের নেতৃত্বে কর্মশালায় চারটি সেশনে কার্বন ট্যাক্স, জলবায়ু অর্থনীতি; জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমন; বৈশ্বিক স্টকটেকিং; জীবাশ্ম জ্বালানী যুগ বাতিল করা, বিকল্প ও নবায়নযোগ্য জ্বালানীর সম্ভাবনা (জাস্ট এনার্জি ট্রানজিশন), চ্যালেঞ্জ ও করণীয় বিষয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি কপ ২৮ এ কীভাবে সিভিল সোসাইটি সরকারের সহায়ক হিসেবে এ প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারে সে বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া দরকার।  

আসন্ন কপ ২৮ এ বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে পরিবেশ,বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো:শাহাব উদ্দিন বলেন, প্যারিস এগ্রিমেন্টে  গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের রূপরেখা প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়নের কার্যক্রমকে বেগবান করার লক্ষ্যে আসন্ন কপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।   জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় নেয়া ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিষ্পত্তিতে আমাদের সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। প্রথম গ্লোবাল স্টকটেক অবশ্যই ১.৫ᴼ সেলসিয়াস তাপমাত্রার লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কার্যক্রমের অগ্রগতি মূল্যায়ন, ভবিষ্যৎ উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং কংক্রিট মাইলফলকসহ সুস্পষ্ট পদক্ষেপ প্রদানের পাশাপাশি অধিক বিপদাপন্ন উন্নয়নশীল দেশসমূহে “লস এমড ড্যামেজ’ এড্রেস করার লক্ষ্যে কপ ২৮ এ ‘লস এন্ড ড্যামেজ ফান্ড অপারেশনালাইজ করা’ এবং এর ‘ডিটেইল এরেঞ্জমেন্ট’ ঠিক করার উপর জোর দেবে বাংলাদেশ। অভিযোজন সংক্রান্ত বৈশ্বিক লক্ষ্য ‘গ্লোবাল গোল অন এডাপটেশন’ এর কাঠামো  ঠিক করা এবং ২০২৫ পরবর্তী সময়ে জলবায়ু অর্থায়নের জন্য ‘নিউ কালেক্টিভ কোয়ান্টিফাইড গোল অন ক্লাইমেট ফাইন্যান্স’ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জনের প্রত্যাশা তার। অবশ্য প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী প্রতিশ্রুত অর্থ ও প্রযুক্তি সহায়তা জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে দেয়ার দৃশ্যমান অগ্রগতি প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। এই পদক্ষেপ নিতে  ব্যর্থ হলে জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনের সফলতাও প্রশ্নবিদ্ধ হবে। একই ভাবে আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশ নেগোসিয়েশন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় ভূমিকা জরুরি। পাশাপাশি জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রাপ্ত অর্থ ব্যয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং এ জন্য প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারসহ স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করতে হবে।

ঢাকায় ইতোমধ্যে সরকারি ও এনজিও সংস্থা সমূহের উদ্যোগে আসন্ন কপ নিয়ে বাংলাদেশের করণীয় এবং বৈশি^ক ফ্ল্যাটফরমে কি ভূমিকা হওয়া উচিত তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। এই সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার অনেক কিছু পাস কাটানো হয়। ঠিক এবারও হয়তো এর ব্যতিক্রম হবেনা। বাংলাদেশ সর্বাধিক জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্তদেশ। হিসেবে কিভাবে জলবায়ু সঙ্কট মোকাবেলা করবে, অর্থের জোগান কে দেবে, পরিবেশ ক্ষতির জন্য বেশি দায়ী দেশগুলোর করণীয় কী, এর স্পষ্ট দিকনির্দেশনা ঠিক করা দরকার। জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কার্যক্রমে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করা, সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের জন্য টেকসই, সবুজ ও প্রকৃতি ভিত্তিক সমাধান অর্জনে জ্ঞান, গবেষণা, সক্ষমতা তৈরি এবং প্রযুক্তি হস্তান্তর বাড়ানোর কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। আমাদের প্রত্যাশা থাকবে আসন্ন কপে বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্তদেশ সমূহের জন্য ইতিবাচক অর্জন বয়ে আনবে।

লেখক : মোতাহার হোসেন : উপদেষ্টা সম্পাদক -দৈনিক ভোরের আকাশ এবং সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম।







আরও খবর


 সর্বশেষ সংবাদ

বিদায় ২০২৩ স্বাগত ২০২৪
নতুন বইয়ের ঘ্রাণে মাতবে ৩ কোটি ৮১ লাখ শিক্ষার্থী
জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে বিএনপির চিঠি
আগৈলঝাড়ায় বই উৎসবে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই বিতরণ
কালিহাতীর আফজালপুর চরে নৌকার বিশাল সভা
আরো খবর ⇒


 সর্বাধিক পঠিত

কালীগঞ্জে ২ ভাগে বিভক্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা
স্বাধীনতার গান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে দিতে চান লেনিন
গাজীপুরে প্রেমিকাকে গলা কেটে হত্যা প্রেমিক আটক
এই প্রথম মৃত্যুবরণ কারী সকল ইপিএসকর্মী সহ প্রবাসীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল
প্রবাসী ভিআইপি ক্লাবের বিলেতে পথযাত্রা : পিঠা উৎসব ও সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠান
প্রকাশক: এম এন এইচ বুলু
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মাহফুজুর রহমান রিমন  |   উপদেষ্টা সম্পাদক : রাজু আলীম  
বিএনএস সংবাদ প্রতিদিন লি. এর পক্ষে প্রকাশক এম এন এইচ বুলু কর্তৃক ৪০ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বুলু ওশেন টাওয়ার, (১০তলা), বনানী, ঢাকা ১২১৩ থেকে প্রকাশিত ও শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস, ২৩৪ ফকিরাপুল, ঢাকা থেকে মুদ্রিত।
ফোন:০২৯৮২০০১৯-২০ ফ্যাক্স: ০২-৯৮২০০১৬ ই-মেইল: spnewsdesh@gmail.com